Sunday, August 18, 2019

ভূগোল ও পরিবেশ এর ডাইজেস্ট!


মাধ্যমিক ভূগোল ও পরিবেশ বইটির ডাইজেস্ট এর PDF কপি ডাউনলোড করতে এখানে—ক্লিক—করুন

স্বপ্ন যখন বিসিএস | BCS Preparation Program

Wednesday, August 7, 2019

লাল নীল দীপাবলি ডাইজেস্ট!


BCS প্রস্তুতির জন্য হুমায়ূন আজাদ এর 'লাল নীল দীপাবলি' বইটি অধ্যয়নের গুরুত্বের কথা নতুন করে বলার কিছু নেই; আর সেজন্যই এবার বইটির গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলো মাঝে মাঝেই চর্চা করার জন্য এর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নসমূহ নিয়ে এই আয়োজন। আসুন তাহলে দেখে নিই।

তথ্যসমূহ:—
১. বাংলা সাহিত্য কত বছর ধরে রচিত হচ্ছে?
-হাজার বছরেরও বেশি সময়
২. বাংলা সাহিত্যের প্রথম বইটির নাম কী?
-চর্যাপদ
৩. কোন শতকে বাংলা সাহিত্যের জন্ম?
-দশম শতকের মাঝামাঝি
৪. বাংলা সাহিত্যের জন্মলগ্নে কোন ভাষাটি সমাজের উঁচু শ্রেণীর ভাষা ছিল?
-সংস্কৃত
৫. বাংলা সাহিত্যের প্রথম কাব্যগ্রন্থ/ গ্রন্থ কোনটি?
-চর্যাপদ
৬. চর্যাপদের রচনাকাল-
-৯৫০-১২০০
৭. বাংলা গদ্যের আবির্ভাব কোন শতকে/সালে ঘটে?
-১৮০০ সালের পর থেকে
৮. দশম শতক থেকে অষ্টাদশ শতকের শেষ পর্যন্ত বাংলা সাহিত্য কোনরূপে ছিল?
-পদ্যরূপে
৯. নৃতাত্ত্বিকদের মতে বাঙালির পূর্বপুরুষ কারা?
-সিংহলের ভেড্ডারা
১০. ‘ভারততীর্থ’ কার লেখা কবিতা?
-রবিঠাকুর
১১. বাঙালি রক্তধারায় কোন কোন জাতির রক্ত মিশে আছে?
-ভেড্ডা, মঙ্গোলীয়, ইন্দো-আর্য, শক
১২. মধ্যযুগের একজন দেশপ্রেমিক কবি কে?
-দৌলত কাজী
১৩. কোন ভাষাটি মানুষের মুখে মুখে বদলে পরিণত হয়েছে বাংলা ভাষায়?
– প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা
১৪. সংস্কৃত ভাষার অপর নাম কী?
– প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা
১৫. শব্দগুলোর পরিবর্তিত রূপ লিখুন:
হস্ত, চন্দ্র
-হাত, চাঁদ
১৬. ভাষা কী মেনে চলে?
-নিয়ম কানুন
১৭. প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা পরিবর্তিত হয়ে কোন রূপটি নেয়?
-পালি
১৮. প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা হাজার বছর ধরে পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় রূপ নেয়। এই ক্রমবিকাশের ধারায় পর্যায়ক্রমে আর কোন দুটি ভাষা ছিল?
-পালি, প্রাকৃত
১৯. কোন ভাষায় বৌদ্ধরা তাদের ধর্মগ্রন্থ আর অন্যান্য বই লিখতেন?
-পালি ভাষায়
২০. সন্ধ্যার কুহেলিকা কার পঙতিতে পঙতিতে ছড়ানো?
-চর্যাপদ
২১. চর্যাপদের ভাষাকে কি নাম দেওয়া হয়েছে?
-সান্ধ্য/আলো আঁধারির ভাষা
২২. বাংলা ভাষার কয়টি স্তর ও কী কী?
-তিনটি, প্রাচীন যুগের বাংলা ভাষা, মধ্য যুগের বাংলা ভাষা, আধুনিক যুগের বাংলা ভাষা।
২৩. বাংলা ভাষা/সাহিত্যের প্রাচীন, মধ্য, আধুনিক যুগের ব্যাপ্তিকাল লিখুন।
-৯৫০-১২০০; ১৩৫০-১৮০০;১৮০০-বর্তমান।
২৪. ‘বাঙলা’/’বঙ্গ’/’বাঙ্গালা’ নামগুলো উৎপত্তির কাহিনী বয়ান করেছেন কে?
-সম্রাট আকবরের সভারত্ন আবুল ফজল
২৫. বঙ্গ+আল= বাঙ্গাল, এই ‘আল’ অংশটুকু কোন প্রসঙ্গে এসেছে?
-জমির আল, সীমানা, বাঁধ
২৬. কোন শতকে বাংলাদেশ বিভিন্ন জনপদে বিভক্ত ছিল?
-ষষ্ঠ- সপ্তদশ
২৭. শশাঙ্ক কোন জনপদের রাজা ছিলেন?
-গৌড়
২৮. শশাঙ্কের আমলে পশ্চিম বাংলা প্রথমবারের মত ঐক্যবদ্ধ হয়। তখন কোন তিনটি জনপদ এক হয়ে একটি বিশাল জনপদে পরিণত হয়?
-পুন্ড্র, গৌড়, রাঢ়
২৯. শশাঙ্ক ও পাল রাজারা নিজেদের কি বলে পরিচয় দিতেন?
-গৌড়াধিপতি
৩০. গৌড়ের প্রতিদ্বন্দী ছিল কোন জনপদ?
-বঙ্গ
৩১. পাঠান শাসনামলে কোন নামে বাংলার সব জনপদ এক হয়?
-বঙ্গ
৩২. কত সালে ভারতবর্ষ তিন খন্ড হয়?
-১৯৪৭
৩৩. বাংলা সাহিত্যের ফসলশূন্য সময় কোনটি?
-১২০০-১৩৫০, অন্ধকারযুগ
৩৪. মধ্যযুগের প্রধান কাব্যধারার নাম
-মঙ্গলকাব্য
৩৫. মধ্যযুগের শ্রেষ্ঠ ফসল-
বৈষ্ণব পদাবলি
৩৬. আধুনিক যুগের সবচেয়ে বড় অবদান কোনটি?
-গদ্য
৩৭. ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান কে ছিলেন?
-উইলিয়াম কেরি
৩৮. রামরাম বসু কে ছিলেন?
– উইলিয়াম কেরির সহযোগী
৩৯. বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাসের নাম কি?
-প্যারীচাঁদ মিত্র’র আলালের ঘরের দুলাল
৪০. বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকাব্যের নাম কি?
-মেঘনাদবধ কাব্য
৪১. বাংলা সাহিত্যের প্রথম ট্রাজেডির নাম কি?
-কৃষ্ণকুমারী
৪২. মাইকেল মধুসূদন দত্তের প্রহসন দুটি কী? কী?
-একেই কি বলে সভ্যতা, বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ
৪৩. আধুনিক যুগের কোন প্রতিভাধর কবির হাত ধরে সনেট, মহাকাব্য, ট্রাজেডি এসেছে?
– মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৪৪. চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় কত সালে, কে করেন, কোথায় থেকে?
-১৯০৭, পন্ডিত মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
৪৫. চর্যাপদের সাথে আবিষ্কৃত অন্য বই দুটির নাম কি?
-দোহাকোষ ও ডাকার্ণব
৪৬. হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষার বৌদ্ধগান ও দোহা বাংলা ও ইংরেজী কত সালে প্রকাশিত হয়?
-১৯১৬, ১৩২৩
৪৭. চর্যাপদ যে বাঙ্গালির একথা প্রমাণ করে ছাড়েন কে?
-ডঃ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
৪৮. কোন গ্রন্থে প্রমাণিত হয় যে চর্যাপদ বাঙ্গালির?
-বাঙলা ভাষার উৎপত্তি ও বিকাশ(১৯২৬)
৪৯. চর্যাপদ কিসের সংকলন?
-কবিতা বা গানের সংকলন
৫০. চর্যাপদের মোট কতটি পদ উদ্ধার করা হয়েছিলো?
-সাড়ে ছেচল্লিশটি
৫১. চর্যাপদের মোট কবি কতজন?
-২৪ জন
৫২. চর্যাপদের সর্বাধিক পদ রচয়িতা কাহ্নপার অন্যনাম কি?
-কৃষ্ণাচার্য
৫৩. চর্যাপদের ঢং এ আধুনিক কোন কবি কবিতা রচনা করেছেন?
-রবি ঠাকুর
৫৪. ১৮০০ শতকের আগে কবিতা গাওয়া হতো। কবিতা পড়ার বস্তু হয়ে দাঁড়ালো কোন কবির হাত ধরে?
– মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৫৫. চর্যাপদের সবচেয়ে সুন্দর কবিতাটি কে লিখেছেন?
-শবরীপা
৫৬. কোন শতকে মুসলমানরা বাংলায় আসে?
-তের শতক (১২০০-১২০৭)
৫৭. মুসলমানরা কাকে পরাজিত করে বাংলায় আসে?
-লক্ষ্মণ সেন
৫৮. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কার রচনা?
-বড়ু চন্ডীদাস
৫৯. কত সালে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য উদ্ধার করা হয়?
-১৯০৯
৬০. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কোন জায়গা থেকে উদ্ধার করা হয়?
-বাঁকুড়ার এক গোয়ালঘর থেকে
৬১. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কে উদ্ধার করেন?
-শ্রীবসন্ত্রঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ
৬২. বাংলা ভাষার প্রথম মহাকবি কে?
-বড়ু চন্ডীদাস
৬৩. দেবতাদের কাছে মঙ্গল কামনা করা হয় কোন কাব্যে?
-মঙ্গলকাব্য
৬৪. কত সময় ধরে মঙ্গলকাব্য রচিত হয়?
-প্রায় পাঁচশো বছর
৬৫. মনসামঙ্গল কাব্যের কবিগণের নাম লিখুন।
-হরি দত্ত, নারায়ণ দেব, বিজয় গুপ্ত, বিপ্রদাস,
৬৬. চন্ডীমঙ্গলকাব্যের কবিগণের নাম লিখুন।
-মাণিক দত্ত, দ্বিজ মাধব, মকুন্দরাম চক্রবর্তী, দ্বিজ রামদেব, ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর
৬৭. ধর্ম মঙ্গলকাব্যের কবিগণের নাম লিখুন।
-ময়ুরভট্ট, মানিকরাম, রূপরাম, সীতারাম, ঘনরাম
৬৮. মঙ্গলকাব্যকে অপাঠ্য বলেছেন আধুনিক কোন কবি?
-সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
৬৯. চন্ডীমঙ্গলকাব্যের দু’জন সেরা কবি কে কে?
– ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর, মকুন্দরাম চক্রব্রর্তী
৭০. মনসা মঙ্গলকাব্যের দু’জন সেরা কবি কে কে?
-বিজয়গুপ্ত, বংশীদাস
৭১. কালকেতু-ফুল্লরা কিসের কাহিনী?
-চন্ডীমঙ্গল
৭২. ধনপতি লহনা কিসের কাহিনী?
– চন্ডীমঙ্গল
৭৩. কালকেতু-ফুল্লরার স্বর্গীয় নাম কি ছিল?
-নীলাম্বর, ছায়া
৭৪. স্বর্ণগোধিকা কি?
-গুইসাপ
৭৫. স্বর্ণগোধিকার বেশে কে মর্ত্যে আসে?
-দেবীচন্ডী
৭৬. মধ্যযুগের বলিষ্ঠ আত্মবিশ্বাসী প্রতিবাদী পুরুষ কে?
-চাঁদসওদাগর
৭৭. সনকা কার স্ত্রী?
-চাঁদসওদাগর
৭৮. সনকা কার পূজা করত?
-দেবীচন্ডী
৭৯. চাঁদসওদাগর কতদিন ঘরহারা ছিলেন?
-১২ বছর
৮০. লখিন্দর কার পুত্র, কার স্বামী ছিলেন?
–চাঁদসওদাগর–সনকা, বেহুলা
৮১. বেহুলার বাড়ি কই ছিল?
-উজানিনগর
৮২. স্বর্গের ধোপানীর নাম কি?
-নেতা
৮৩. কবিকঙ্কন কার উপাধি ছিল? তিনি কোথাকার কবি ছিলেন?
– মকুন্দরাম চক্রবর্তী, সিলিম্বাজ শহরের গোপীনাথ তালকের দামুন্যা গ্রামে
৮৪. মধ্যযুগের নির্বিকার, নিরাবেগ কবি কে ছিলেন?
– মকুন্দরাম চক্রবর্তী
৮৫. মুরারি শীল, ভাড়ুদত্ত, কলিঙ্গের রাজা কিসের চরিত্র?
-চন্ডীমঙ্গল

Note: এই লেখাটি অন্য একটি স্টাডি সাইট থেকে সংগৃহীত। কোনো এক অদ্ভুত কারণে তারা এখনও এই লেখাটির তৃতীয় পর্ব প্রকাশ করেনি। তারা এর প্রথম পর্বে ১-৫৫ এবং দ্বিতীয় পর্বে ৫৬-৮৫ পর্যন্ত প্রশ্নগুলো প্রকাশ করেছিল। এরপর কখনও তৃতীয় পর্ব প্রকাশিত হলেই সেসবও সংযুক্ত করা হবে।

কতো নদী সরোবর এর ডাইজেস্ট!


তথ্যসমূহ:—
♦ চাতকচাতকীর মতো:—
১. চাতকচাতকী হলো একটি পাখির নাম; এটি পরিচিত 'ফটিকজল' পাখি হিসেবে।
২. "কিবা ফল চাতকীর?" প্রশ্নটি করেছেন— রামনিধি গুপ্ত।
৩. বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছিল— হাজার বছর আগে।
৪. প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা™ মানুষের মুখেমুখে রূপান্তরিত হয়ে বঙ্গীয় অঞ্চলে™ জন্ম নিয়েছিল এক মধুর-কোমল-বিদ্রোহী
প্রাকৃত™ যার নাম— বাংলা।
৫. একে কখনও বলা হয়েছে 'প্রাকৃত'™, কখনও বলা হয়েছে 'গৌড়িয় ভাষা'™; কখনও বলা হয়েছে 'বাঙ্গালা' কখনও 'বাঙ্গলা'। এখন বলা হয় 'বাঙলা' বা 'বাংলা'।
৬. বাংলা ভাষায় লেখা হয় নি কোনো— ঐশী শ্লোক।
৭. বাংলা ভাষায় দুঃখের গীতিকা রচনা করেছেন— বৌদ্ধ বাউলেরা।
৮. বাংলা ভাষাকে ভালোবেসে এ ভাষাতেই নিজেদের হাহাকার প্রকাশ করেছেন— বৈষ্ণব কবিরা। আর মঙ্গলকাব্যের কবিরা এ ভাষার রচনা করেছেন 'লৌকিল মঙ্গলগান'।

♦ জন্মকথা:—
৯. ভাষার ধর্মই হচ্ছে— বদলে যাওয়া।
১০. মানুষের মুখেমুখে বদলে যায় ভাষার— ধ্বনি।
১১. বাংলাকে কেউ বলতো 'প্রাকৃত ভাষা' আর কেউ বলতো 'গৌড়িয় ভাষা'।
১২. ভারতবর্ষের একটি পবিত্র ভাষা ছিল— সংস্কৃত।
১৩. সংস্কৃত ছিল হিন্দু সমাজের™ উঁচুশ্রেণীর মানুষের— লেখার ভাষা। এটি কথ্য ছিল না।
১৪. সাধারণ মানুষেরা কথা বলতো— নানা রকম 'প্রাকৃত' ভাষায়।
১৫. সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনের কথ্য ভাষা ছিল— প্রাকৃত।
১৬. কোন প্রাকৃত থেকে বাংলা ভাষার উদ্ভব ঘটেছিল সে বিষয়ে প্রথম স্পষ্ট মত প্রকাশ করেন— জর্জ আব্রাহাম গ্রিয়ারসন।
১৭. বহু প্রাকৃতের একটি হলো 'মাগধী প্রাকৃত'। গ্রিয়ারসন এর মতে মাগধী প্রাকৃতের কোনো পূর্বাঞ্চলীয়™ রূপ থেকে জন্ম নেয় বাংলা ভাষা।
১৮. বাংলা ভাষার উদ্ভব ও বিকাশের বিস্তৃত ইতিহাস রচনা করেন— ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়।
১৯. 'ইন্দো-ইউরোপীয়' ভাষাবংশের অপর নাম 'ভারতী-ইউরোপীয়' ভাষাবংশ, আর এ ভাষাগুলো পরিচিত ছিল— আর্যভাষা নামে।
২০. ইন্দোইউরোপীয় ভাষাবংশের একটি শাখা হলো— ভারতীয় আর্যভাষা।
২১. প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষার প্রাচীন রূপ পাওয়া যায়— ঋগ্বেদের মন্ত্রে।
২২. ঋগ্বেদের মন্ত্রগুলো লিখিত হয়েছিল— সম্ভবত জেসাস ক্রাইস্টের জন্মেরও এক হাজার বছর আগে অর্থাৎ ১০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে।
২৩. এক সময় সাধারণ মানুষের কাছে দুর্বোধ্য হয়ে ওঠে— বেদের ভাষা বা বৈদিক ভাষা।
২৪. ব্যাকরণবিদেরা বৈদিক ভাষাকে™ নানা নিয়মে বিধিবদ্ধ করে একটি মান ভাষা সৃষ্টি করেন; এই বিধিবদ্ধ, পরিশীলিত ও শুদ্ধ ভাষা হলো— সংস্কৃত ভাষা যা বিধিবদ্ধ করা হয়েছিল— খ্রিস্টপূর্ব ৪০০ অব্দের আগেই।
২৫. সংস্কৃত ছিল লেখা ও পড়ার ভাষা। এটি কথ্য ছিল না। তখন ভারতবর্ষের কথ্যভাষাগুলোকে বলা হতো— প্রাকৃত।
২৬. জেসাসের জন্মের আগেই ভারতীয় আর্যভাষার স্তর পাওয়া যার— তিনটি; যার—
(ক) প্রথম স্তরটির নাম বৈদিক বা বৈদিক সংস্কৃত; এর কাল খ্রিস্টপূর্ব ১২০০ অব্দ হতে খ্রিস্টপূর্ব ৮০০ অব্দ।
(খ) দ্বিতীয় স্তরটি হলো 'সংস্কৃত'; এটি সম্ভবত খ্রিস্টপূর্ব ৮০০ অব্দের দিকে বিধিবদ্ধ হতে থাকে এবং
(গ) তৃতীয় স্তরে এটি খ্রিস্টপূর্ব ৪০০ অব্দের দিকে ব্যাকরণবিদ পাণিনির™ হাতে চরমভাবে বিধিবদ্ধ হয়।
২৭. বৈদিক ও সংস্কৃতকে বলা হয়— প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা।
২৮. প্রাকৃত ভাষাগুলোকে বলা হয়— মধ্যভারতীয় আর্যভাষা।
২৯. সংস্কৃত ও প্রাকৃত ভাষা যথাক্রমে লিখিত ও কথ্য ভাষারূপে ভারতের বিভিন্ন স্থানে প্রচলিত ছিল— খ্রিস্টপূর্ব ৪০০ অব্দ থেকে ১০০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত।
৩০. প্রাকৃত ভাষাগুলোর শেষ স্তরের নাম— অপভ্রংশ বা অবহট্ঠ অর্থাৎ যা খুব বিকৃত হয়ে গেছে।
৩১. এই অপভ্রংশরাশি থেকেই উৎপন্ন হয়েছে 'বিভিন্ন আধুনিক ভারতীয় আর্যভাষা'™— বাংলা, হিন্দি, গুজরাটি, মারাঠি পাঞ্জাবি প্রভৃতি ভাষা।
৩২. ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় একটি অপভ্রংশের নাম বলেন 'মাগধী অপভ্রংশ' যার আবার রয়েছে ৩টি™ শাখা— পূর্ব মাগধী অপভ্রংশ, মধ্য মাগধী অপভ্রংশ এবং পশ্চিম মাগধী অপভ্রংশ (তার আগে এই ভাগ করেছিলেন জর্জ গ্রিয়ারসন; সুনীতিকুমার গ্রিয়ারসনকে অনুসরণ করেন)।
৩৩. পূর্ব মাগধী অপভ্রংশ থেকে উদ্ভূত হয়েছে— বাংলা, আসামি ও ওড়িয়া ভাষা।
৩৪. বাংলার সাথে খুব ঘনিষ্ট সম্পর্ক আছে— আসামি ও ওড়িয়া ভাষার।
৩৫. বাংলা ভাষার উৎপত্তি বিষয়ে ভিন্নমত পোষণকারী ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ™ এর মতে বাংলা ভাষার উৎপত্তি হয়েছে— গৌড়ী প্রাকৃতের™ পরিবর্তিত রূপ 'গৌড়ী অপভ্রংশ'™ থেকে।

♦ আদি-মধ্য-আধুনিক : বাঙলার জীবনের তিন কাল:—
৩৬. ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ মনে করেন ৬৫০ খ্রিস্টাব্দের কাছাকাছি কোনো সময়ে, অর্থাৎ সপ্তম শতকে গৌড়ী প্রাকৃত™ থেকে জন্ম নেয় আধুনিক বাংলা ভাষা। তবে এ মত সবাই সমর্থন করেন না।
৩৭. ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় এর মতে, ৯০০ বা ৯৫০ খ্রিস্টাব্দের কাছাকাছি সময়ে, অর্থাৎ দশম শতকে মাগধী অপভ্রংশ™ থেকে জন্ম নেয় কোমল-মধুর-বিদ্রোহী বাংলা ভাষা। এ মতই আজকাল স্বীকৃত।
৩৮. বাংলা ভাষার বয়স এখন— এক হাজার একশো বছর।
৩৯. আদি বাংলা ভাষার সময়কাল ছিল— ৯৫০ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ।
৪০. আদিযুগের বাংলা ভাষায় লেখা হয়েছিল— "চর্যাপদ" নামক গান।
৪১. বাংলা ভাষার মধ্যযুগ ছিল— ১২০০ থেকে ১৮০০ খ্রিস্টাব্দ। ছ-শো বছর। এটিই এ পর্যন্ত বাংলা ভাষার সবচেয়ে দীর্ঘ যুগ।
৪২. বাংলা ভাষার আঁধার যুগ— ১২০০ থেকে ১৩৫০ খ্রিস্টাব্দ। এ সময়ের বাংলাকে 'ক্রান্তিকালের বাংলা ভাষা' বলে।
৪৩. বাংলা ভাষার আধুনিক যুগ— ১৮০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে বর্তমানকাল।

Note: এটি শেষ হয়নি; শিঘ্রই আরও তথ্য আপডেট করা হবে।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (নবম-দশম শ্রেণী) ডাইজেস্ট!


তথ্যসমূহ:—
১. একুশ শতকের সম্পদ হচ্ছে— জ্ঞান। এর অর্থ এখন পৃথিবীর সম্পদ হচ্ছে সাধারণ মানুষ।
২. Globalization এবং Internationalization ত্বরান্বিত হয়েছে— তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির কারণে।
৩. কম্পিউটারের জনক চার্লজ ব্যাবেজ (Charles Babbage) [১৭৯১-১৮৭১] ছিলেন একজন ইংরেজ প্রকৌশলী ও গণিতবিদ।
৪. কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এর জনক তথা প্রোগ্রামিং ধারণার প্রবর্তক— কবি লর্ড বায়রন এর কন্যা "অ্যাডা লাভলেস (Ada Lovelace) [১৮১৫-১৮৫২] বা অ্যাডা বায়রন"। তিনিই অ্যালগরিদম প্রোগ্রামিং এর ধারণাটা আসলে প্রকাশ করেছিলেন।
৫. তড়িৎ চৌম্বকীয় বলের ধারণা প্রকাশ করেন— বিজ্ঞানী জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল (James Clerk Maxwell) (১৮৩১-১৮৭৯)।
৬. বিনা তারে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বার্তা প্রেরণে প্রথম সফল হন— বাঙালি বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু (Jagadish Chandra Bose) (১৮৫৮-১৯৩৭)। তবে তিনি এর স্বীকৃতি পাননি। এই একই কাজ করে প্রথম প্রকাশিত হওয়ায় বেতারের আবিষ্কারক হিসেবে সার্বজনীন স্বীকৃতি পান ইতালীয় বিজ্ঞানী গুগলিয়েলামো মার্কনি (Guglieno Marconi) (১৮৭৪-১৯৩৭)।
৭. মেইনফ্রেম কম্পিউটার তৈরি করে— আমেরিকার 'আইবিএম কোম্পানি'।
৮. মাইক্রোপ্রসেসর আবিষ্কৃত হয়— ১৯৭১ সালে।
৯. আরপানেট (Arpanet) আবিষ্কৃত হয় ইন্টারনেট প্রটোকল ব্যবহার করে। এই আরপানেট ব্যবহার করে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে কম্পিউটারসমূহের মধ্যে আন্তঃসংযোগ বিকশিত হতে শুরু করে।
১০. আরপানেটে ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে পত্রালাপের সূচনা করেন— আমেরিকার প্রোগ্রামার 'রেমন্ড স্যামুয়েল টমলিনসন (Ramond Samuel Tomlinson); তিনিই ই-মেইল এর জনক।
১১. পার্সোনাল কম্পিউটার তৈরির কাজ শুরু হয়— মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহার করে।
১২. অ্যাপল কম্পিউটার কোম্পানি যাত্রা শুরু করে— ১৯৭৬ সালে। এর প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবস (Steve Jobs) (১৯৫৫-২০১১)।
১৩. 'উইন্ডোজ' হলো— অপারেটিং সিস্টেম। বর্তমান পৃথিবীতে অধিকাংশ কম্পিউটার পরিচালিত হয় বিল গেটস প্রতিষ্ঠিত মাইক্রোসফট কোম্পানির অপারেটিং সিস্টেম সফটওয়্যার দিয়ে।
১৪. ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (www) এর জনক ব্রিটিশ কম্পিউটার বিজ্ঞানী স্যার টিমোথি জন 'টিম' বার্নাস লি। তিনি ১৯৮৯ সালে হাইপারটেক্সট ট্রান্সফার প্রটোকল (http) ব্যবহারের প্রস্তাব করেন এবং তা বাস্তবায়ন করেন যার মাধ্যমে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব জন্মলাভ করে।
১৫. বর্তমানে পৃথিবীতে সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম— ফেসবুক।
১৬. ই-লার্নিং হলো— ইলেক্ট্রনিক লার্নিং; এটি বিকল্প নয়, এটি সনাতন পদ্ধতির পরিপূরক।
১৭. গুড গভর্ন্যান্স বা সুশাসনের জন্য দরকার— স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিমূলক ব্যাবস্থা।
১৮. শাসন ব্যবস্থায় ও প্রক্রিয়ায় ইলেক্ট্রনিক বা ডিজিটাল পদ্ধতির প্রয়োগই হচ্ছে— ই-গভর্ন্যান্স।
১৯. জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সকল সেবা স্বল্প সময়ে, কম খরচে এবং ঝামেলাহীনভাবে পাওয়ার জন্য চালু হয়েছে— জেলা ই-সেবা কেন্দ্র।
২০. ই-সেবার প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো— এটি স্বল্প সময়ে, স্বল্প খরচে এবং হয়রানিমুক্ত সেবা নিশ্চিত করে।
২১. পূর্জি হলো— তথ্যসেবা; এটি হলো চিনিকলসমূহে কখন আখ সরবরাহ করতে হবে সে জন্য আওতাধীন আখচাষিদের দেওয়া একটি অনুমতিপত্র।
২২. ই-এমটিএস হলো— ইলেক্ট্রনিক মানি ট্রান্সফার সিস্টেম। দেশের সকল ডাকঘরে এই সেবা পাওয়া যায়।
২৩. পর্চা হলো— জমির রেকর্ডের অনুলিপি।
২৪. COD বা 'ক্যাশ অন ডেলিভারি' হলো— 'প্রাপ্তির পর পরিশোধ' সেবা। এটি একটি ই-কমার্সভিত্তিক শপিং সেবা যাতে ক্রেতা পণ্য হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধ করেন।
২৫. কর্মক্ষেত্রে আইসিটির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়— দুই ধরনের।
২৬. এখন আইসিটিতে সামাজিক যোগাযোগ বলতে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে মানুষে মানুষে মিথস্ক্রিয়াকেই বোঝায়।
২৭. ফেসবুক প্রতিষ্ঠিত হয়— ২০০৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি।
২৮. 'www.stastica.com' হলো একটি— জরিপ প্রতিষ্ঠান।
২৯. 'টুইটার' হলো একটি— মাইক্রোব্লগিং সাইট। সামাজিক যোগাযোগের এই সাইটটিতে এর সর্বোচ্চ ১৪০ Character এর বার্তাকে বলা হয়— টুইট (tweet)।
৩০. কম্পিউটার আবিষ্কারের প্রথমদিকে এর মূল কাজ ছিল— কমপিউট বা হিসাব করা।

Note: এটি শেষ হয়নি; শিঘ্রই আরও তথ্য আপডেট করা হবে।

প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান এর 'উচ্চ মাধ্যমিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি' ডাইজেস্ট!


প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান রচিত "উচ্চ মাধ্যমিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি" বইটি যেকোন চাকরির আইসিটি অংশের প্রস্তুতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বইটি থেকে নির্বাচিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ-

১) তথ্যের ক্ষুদ্রতম একক - ডেটা
২) ডেটা শব্দের অর্থ - ফ্যাক্ট
৩) বিশেষ প্রেক্ষিতে ডেটাকে অর্থবহ করাই - ইনফরমেশন
৪) তথ্য=উপাত্ত+প্রেক্ষিত+অর্থ
৫) তথ্য বিতরণ, প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণের সাথে যুক্ত - তথ্য প্রযুক্তি
৬) ICT in Education Program প্রকাশ করে - UNESCO
৭) কম্পিউটারের ভেতর আছে - অসংখ্য বর্তনী
৮) তথ্য সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ এবং উৎপাদন করে - কম্পিউটার
৯) কম্পিউটার গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে - ৪টি
১০) মনো এফএম ব্যান্ড চালু হয় - ১৯৪৬ সালে
১১) স্টেরিও এফএম ব্যান্ড চালু হয় - ১৯৬০ সালে
১২) সারাবিশ্বে এফএম ফ্রিকুয়েন্সি 88.5-108.0 Hz
১৩) Radio Communication System এ ব্রডকাস্টিং - ৩ ধরণের
১৪) PAL এর পূর্ণরূপ - Phase Alternation by Line
১৫) দেশে বেসরকারি চ্যানেল -৪১টি
১৬) পৃথিবীর বৃহত্তম নেটওয়ার্ক - ইন্টারনেট
১৭) ইন্টারনেট চালু হয় - ARPANET দিয়ে (১৯৬৯)
১৮) ARPANET চালু করে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ
১৯) ইন্টারনেট শব্দটি চালু হয় - ১৯৮২ সালে
২০) ARPANETএ TCP/IP চালু হয় - ১৯৮৩ সালে
২১) NSFNET প্রতিষ্ঠিত হয় - ১৯৮৬ সালে
২২) ARPANET বন্ধ হয় - ১৯৯০ সালে
২৩) সবার জন্য ইন্টারনেট উন্মুক্ত হয় - ১৯৮৯ সালে
২৪) ISOC প্রতিষ্ঠিত হয় - ১৯৯২ সালে
২৫) বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী প্রায় ৫কোটি ২২লাখ (৩২%)
২৬) ইন্টারনেটের পরীক্ষামূলক পর্যায় ১৯৬৯-১৯৮৩
২৭) টিভি - একমূখী যোগাযোগ ব্যবস্থা
২৮) "Global Village" ও "The Medium is the Message" এর উদ্ভাবক - মার্শাল ম্যাকলুহান (১৯১১-১৯৮০)
২৯) The Gutenberg : The Making Typographic Man প্রকাশিত হয় - ১৯৬২ সালে
৩০) Understanding Media প্রকাশিত হয় - ১৯৬৪ সালে
৩১) বিশ্বগ্রামের মূলভিত্তি - নিরাপদ তথ্য আদান প্রদান
৩২) বিশ্বগ্রামের মেরুদণ্ড - কানেকটিভিটি
৩৩) কম্পিউটার দিয়ে গাণিতিক যুক্তি ও সিদ্ধান্তগ্রহণমূলক কাজ করা যায়
৩৪) বর্তমান বিশ্বের জ্ঞানের প্রধান ভান্ডার - ওয়েবসাইট
৩৫) EHRএর পূর্ণরুপ - Electronic Heath Records
৩৬) অফিসের সার্বিক কার্যক্রম স্বয়ংক্রিয় করাকে বলে - অফিস অটোমেশন
৩৭) IT+Entertainment = Xbox
৩৮) IT+Telecommunication = iPod
৩৯) IT+Consumer Electronics= Vaio
৪০) কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা থাকবে - ৫ম প্রজন্মের কম্পিউটারে
৪১। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগের জন্য ব্যবহার করা হয় - প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ
৪২।রোবটের উপাদান- Power System, Actuator, Sensor, Manipulation
৪৩।PCB এর পূর্ণরূপ - Printed Circuit Board
৪৪।খ্রিষ্টপূর্ব ২৫০০ সালে ত্বকের চিকিৎসায় শীতল তাপমাত্রা ব্যবহার করতো - মিশরীয়রা
৪৫।নেপোলিয়নের চিকিৎসক ছিলেন - ডমিনিক জ্যা ল্যারি
৪৬।মহাশূন্যে প্রেরিত প্রথম উপগ্রহ - স্পুটনিক-১
৪৭।চাঁদে প্রথম মানুষ পৌঁছে - ২০জুলাই, ১৯৬৯ সালে
৪৮।MRP এর পূর্ণরুপ - Manufacturing Resource Planning
৪৯।UAV উড়তে সক্ষম ১০০ কি.মি. পর্যন্ত
৫০।GPS এর পূর্ণরুপ - Global Positioning System
৫১।ব্যক্তি সনাক্তকরণে ব্যবহৃত হয় - বায়োমেট্রিক পদ্ধতি
৫২।হ্যান্ড জিওমেট্রি রিডার পরিমাপ করতে পারে - ৩১০০০+ পয়েন্ট
৫৩।আইরিস সনাক্তকরণ পদ্ধতিতে সময় লাগে - ১০-১৫ সেকেন্ড
৫৪।Bioinformatics শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন - Paulien Hogeweg
৫৫।Bioinformatics এর জনক - Margaret Oakley Dayhaff
৫৬।এক সেট পূর্নাঙ্গ জীনকে বলা হয় - জিনোম
৫৭।Genetic Engineering শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন - Jack Williamson l
৫৮। রিকম্বিনান্ট ডিএনএ তৈরি করেন - Paul Berg(1972)
৫৯।বিশ্বের প্রথম ট্রান্সজেনিক প্রাণি- ইঁদুর(1974)
৬০।বিশ্বের প্রথম Genetic Engineering Company - Genetech(1976)
৬১।GMO এর পূর্ণরুপ - Genetically Modified Organism
৬২।পারমানবিক বা আনবিক মাত্রার কার্যক্ষম কৌশল - ন্যানোটেকনোলজি
৬৩।অনুর গঠন দেখা যায় - স্ক্যানিং টানেলিং মাইক্রোস্কোপে
৬৪।Computer Ethics Institute এর নির্দেশনা - ১০টি
৬৫।ব্রেইল ছাড়া অন্ধদের পড়ার পদ্ধতি - Screen Magnification / Screen Reading Software
৬৬।যোগাযোগ প্রক্রিয়ার মৌলিক উপাদান - ৫টি
৬৭।ট্রান্সমিশন স্পিডকে বলা হয় - Bandwidth
৬৮।Bandwidth মাপা হয় - bps এ
৬৯।ন্যারো ব্যান্ডের গতি 45-300 bps
৭০।ভয়েস ব্যান্ডের গতি 9600 bps
৭১।ব্রডব্যান্ডের গতি- 1 Mbps
৭২।ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার ট্রান্সমিশন- এসিনক্রোনাস
৭৩।সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনে প্রতি ব্লকে ক্যারেক্টার ৮০-১৩২টি
৭৪।ডাটা ট্রান্সমিশন মোড- ৩ প্রকার
৭৫।একদিকে ডাটা প্রেরণ- সিমপ্লেক্স মোড
৭৬।উভয় দিকে ডাটা প্রেরণ, তবে এক সাথে নয়- হাফ ডুপ্লেক্স মোড
৭৭।একই সাথে উভয় দিকে ডাটা প্রেরণ - ফুল ডুপ্লেক্স মোড
৭৮।ক্যাবল তৈরি হয়- পরাবৈদ্যুতিক(Dielectric) পদার্থ দ্বারা
৭৯।Co-axial Cable এ গতি 200 Mbps পর্যন্ত
৮০।Twisted Pair Cable এ তার থাকে- 4 জোড়া
৮১।Fiber Optic- Light signal ট্রান্সমিট করে
৮২।মাইক্রোওয়েভের ফ্রিকুয়েন্সি রেঞ্জ 300 MHz - 30 GHz
৮৩।কৃত্রিম উপগ্রহের উদ্ভব ঘটে- ১৯৫০ এর দশকে
৮৪।Geosynchronous Satellite স্থাপিত হয়- ১৯৬০ এর দশকে
৮৫।কৃত্রিম উপগ্রহ থাকে ভূ-পৃষ্ঠ হতে ৩৬০০০ কি.মি. উর্ধ্বে
৮৬।Bluetooth এর রেঞ্জ 10 -100 Meter
৮৭।Wi-fi এর পূর্ণরুপ- Wireless Fidelity
৮৮।Wi-fi এর গতি- 54 Mbps
৮৯।WiMax শব্দটি চালু হয়- ২০০১ সালে
৯০।WiMax এর পূর্ণরুপ- Worlwide Interoperabilty for Microwave Access
৯১।৪র্থ প্রজন্মের প্রযুক্তি- WiMax
৯২।WiMax এর গতি- 75 Mbps
৯৩।FDMA = Frequency Division Multiple Access
৯৪।CDMA = Code Division Multiple Access
৯৫।মোবাইলের মূল অংশ- ৩টি
৯৬।SIM = Subscriber Identity Module
৯৭।GSM = Global System for Mobile Communication
৯৮।GSM প্রথম নামকরণ করা হয়- ১৯৮২ সালে
৯৯।GSM এর চ্যানেল- ১২৪টি (প্রতিটি 200 KHz)
১০০।GSM এ ব্যবহৃত ফ্রিকুয়েন্সি- 4 ধরনের
১০১.GSM ব্যবহৃত হয় ২১৮টি দেশে
১০২.GSM 3G এর জন্য প্রযোজ্য
১০৩.GSM এ বিদ্যুৎ খরচ গড়ে ২ওয়াট
১০৪.CDMA আবিষ্কার করে Qualcom(১৯৯৫)
১০৫.রেডিও ওয়েভের ফ্রিকুয়েন্সি রেঞ্জ 10 KHz-1GHz
১০৬.রেডিও ওয়েভের গতি 24Kbps
১০৭.CDMA 3G তে পা রাখে ১৯৯৯ সালে
১০৮.CDMA ডাটা প্রদান করে স্প্রেড স্পেকট্রামে
১০৯.1G AMPS চালু করা হয় ১৯৮৩ সালে উত্তর আমেরিকায়
১১০.সর্বপ্রথম প্রিপেইড পদ্ধতি চালু হয় 2G তে
১১১.MMS ও SMS চালু হয় 2G তে
১১২.3G চালু হয় ১৯৯২ সালে
১১৩.3G এর ব্যান্ডউইথ 2MHz
১১৪.3G Mobile প্রথম ব্যবহার করে জাপানের NTT Docomo (২০০১)
১১৫.4G এর প্রধান বৈশিষ্ট্য IP ভিত্তিক নেটওয়ার্কের ব্যবহার
১১৬.4G এর গতি 3G এর চেয়ে ৫০ গুণ বেশি
১১৭.4G এর প্রকৃত ব্যান্ডউইথ 10Mbps
১১৮.টার্মিনাল দুই ধরনের
১১৯.ভৌগলিকভাবে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক- ৪ ধরনের
১২০.PAN সীমাবদ্ধ ১০ মিটারের মধ্যে
১২১.PAN এর ধারণা দেন থমাস জিমারম্যান
১২২.LAN সীমাবদ্ধ ১০ কিলোমিটারের মধ্যে
১২৩.LAN এ ব্যবহৃত হয় Co-axial Cable
১২৪.কেবল টিভি নেটওয়ার্ক- MAN
১২৫.NIC=Network Interface Card
১২৬.NIC কার্ডের কোডে বিট সংখ্যা-48
১২৭.মডেম দুই ধরনের
১২৮.Hub হল দুইয়ের অধিক পোর্টযুক্ত রিপিটার
১২৯.স্বনামধন্য রাউটার কোম্পানি- Cisco
১৩০.ব্রিজ প্রধানত ৩ প্রকার
১৩১.নেটওয়ার্কে PC যে বিন্দুতে যুক্ত থাকে, তাকে নোড বলে।
১৩২.Office Management-এ ব্যবহৃত হয়- Tree Topology
১৩৩.বানিজ্যিকভাবে Cloud Computing শুরু করে- আমাজন (২০০৬)
১৩৪.Cloud Computing এর বৈশিষ্ট্য- ৩টি
১৩৫.সংখ্যা পদ্ধতিরর প্রতীক- অংক
১৩৬.সংখ্যা পদ্ধতি দুই ধরণের
১৩৭.Positional সংখ্যা পদ্ধতিরর জন্য প্রয়োজন- 3টি ডাটা
১৩৮.সংখ্যাকে পূর্ণাংশ ও ভগ্নাংশে ভাগ করা হয় Radix Point দিয়ে
১৩৯.Bit এর পূর্ণরুপ- Binary Digit
১৪০.Digital Computerএর মৌলিক একক- Bit
১৪১.সরলতম গণনা পদ্ধতি- বাইনারী পদ্ধতি
১৪২. "O" এর লজিক লেভেল : 0 Volt থেকে +0.8 Volt পর্যন্ত
১৪৩. "1" এর লজিক লেভেল : +2 Volt থেকে +5 Volt পর্যন্ত
১৪৪.Digital Device কাজ করে- Binary মোডে
১৪৫.n বিটের মান 2^n টি
১৪৬.BCD Code = Binary Coded Decimal Code
১৪৭.ASCII=American Standard Code for Information Interchange
১৪৮.ASCII উদ্ভাবন করেন- রবার্ট বিমার (১৯৬৫)
১৪৯.ASCII কোডে বিট সংখ্যা- ৭টি
১৫০.EBCDIC=Extended Binary Coded Decimal Information Code
১৫১.Unicode উদ্ভাবন করে Apple and Xerox Corporation (1991)
১৫২.Unicode বিট সংখ্যা- 2 Byte
১৫৩.Unicode এর ১ম 256 টি কোড ASCII কোডের অনুরুপ
১৫৪.Unicode এর চিহ্নিত চিহ্ন- ৬৫,৫৩৬টি (2^10)
১৫৫.ASCII এর বিট সংখ্যা- 1 Byte
১৫৬.বুলিয়ান এলজেবরার প্রবর্তক- জর্জ বুলি (১৮৪৭)
১৫৭.বুলিয়ান যোগকে বলে- Logical Addition
১৫৮.Dual Principle মেনে চলে- "and" ও "OR"
১৫৯.এক বা একাধিক চলক থাকে Logic Function এ
১৬০.Logic Function এ চলকের বিভিন্ন মান- Input
১৬১.Logic Function এর মান বা ফলাফল- Output
১৬২.বুলিয়ান উপপাদ্য প্রমাণ করা যায়- ট্রুথটেবিল দিয়ে
১৬৩.Digital Electronic Circuit হলো- Logic Gate
১৬৪.মৌলিক Logic Gate - ৩টি (OR, AND, NOT)
১৬৫.সার্বজনীন গেইট- ২টি (NAND,NOR)
১৬৬.বিশেষ গেইট- X-OR,X-NOR
১৬৭.Encoder এ 2^nটি ইনপুট থেকে n টি আউটপুট হয়
১৬৮.Decoder এ nটি ইনপুট থেকে 2^nটি আউটপুট দেয়
১৬৯.Half Adder এ Sum ও Carry থাকে
১৭০.Full Adder এ ১টি Sum ও ২টি Carry থাকে
১৭১.একগুচ্ছ ফ্লিপ-ফ্লপ হলো- রেজিস্ট্রার
১৭২.Input pulse গুনতে পারে- Counter
১৭৩.Web page তৈরি করা হয়- HTML দ্বারা
১৭৪.ছবির ফাইল-. jpg/.jpeg/.bmp
১৭৫.ভিডিও ফাইল-.mov/.mpeg/mp4
১৭৬.অডিও ফাইল- mp3
১৭৭.ওয়েবসাইটকে দৃষ্টিনন্দন করতে ব্যবহৃত হয়-.css
১৭৮.বর্তমানে চালু আছে- IPV4
১৭৯.IPV4 প্রকাশে প্রয়োজন- 32bit
১৮০.IP address এর Alphanumeric address- DNS
১৮১.সারাবিশ্বের ডোমেইন নেইম নিয়ন্ত্রণ করে- InterNIC
১৮২.জেনেরিক টাইপ ডোমেইন- টপ লেভেল ডোমেইন
১৮৩.http = hyper text transfer protocol
১৮৪.URL = Uniform Resource Locator
১৮৫.HTML আবিষ্কার করেন- টিম বার্নার লী(১৯৯০)
১৮৬.HTML তৈরি করে W3C
১৮৭.ওয়েব ডিজাইনের মূল কাজ- টেমপ্লেট তৈরি করা
১৮৮.প্রোগ্রামিংয়ের ভাষা- ৫স্তর বিশিষ্ট
১৮৯.Machine Language(1G)-1945
১৯০.Assembly Language(2G)-1950
১৯১.High Level Language(3G)-1960
১৯২.Very High Level Language(4G)-1970
১৯৩.Natural Language(5G)-1980
১৯৪.লো লেভেল vaSha-1G,2G
১৯৫.বিভিন্ন সাংকেতিক এড্রেস থাকে- লেভেলে
১৯৬.C Language তৈরি করেন- ডেনিস রিচি(১৯৭০)
১৯৭.C++ তৈরি করেন- Bijarne Stroustrup(১৯৮০)
১৯৮.Visual Basic শেষবার প্রকাশিত হয়- ১৯৯৮ সালে
১৯৯.Java ডিজাইন করে- Sun Micro System
২০০.ALGOL এর উদ্ভাবন ঘটে- ১৯৫৮ সালে
২০১.Fortran তৈরি করেন- জন বাকাস(১৯৫০)
২০২.Python তৈরি করেন- গুইডো ভ্যান রোসাম(১৯৯১)
২০৩.4G এর ভাষা- Intellect,SQL
২০৪.Pseudo Code- ছদ্ম কোড
২০৫.Visual Programming- Event Driven
২০৬.C Language এসেছে BCPL থেকে
২০৭.Turbo C তৈরি করে- Borland Company
২০৮.C ভাষার দরকারী Header ফাইল- stdio.h
২০৯.C এর অত্যাবশ্যকীয় অংশ- main () Function
২১০.ANSI C ভাষা সমর্থন করে- 4 শ্রেণির ডাটা
২১১.ANCI C তে কী-ওয়ার্ড- 47 টি
২১২.ANSI C++ এ কী-ওয়ার্ড- 63 টি
২১৩.ডাটাবেজের ভিত্তি- ফিল্ড
২১৪.Database Modelএর ধারণা দেন- E.F.Codd (১৯৭০)
২১৫.সবচেয়ে জনপ্রিয় Query- Selec Query
২১৬.SQL = Structured Query Language
২১৭.SQL তৈরি করে- IBM(১৯৭৪)
২১৮.ERP = Enterprise Resource Planning
২১৯.বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হয়- ২১ মে, ২০০৬
২২০.MIS = Management Information System
২২১।ভুয়া মেইল জমার স্থান- Spam
২২২।CD= Compact Disk
২২৩।MS Excel হলো Spreadsheet Software
২২৪।বাংলাদেশে ইন্টারনেট চালু হয়- ১৯৯৬ সালে
২২৫।বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার- ENIAC
২২৬।ল্যাপটপ প্রথম বাজারে আসে-১৯৮১ সালে
২২৭।ROM=Read Only Memory
২২৮।বর্তমান প্রজন্ম- 4G
২২৯।টুইটারের জনক- জ্যাক ডরসি
২৩০। MODEM এ আছে – Modulator + Demodulator
২৩১।UNIX হলো Operating System
২৩২।CPU= Central Processing Unit
২৩৩।IC দিয়ে তৈরি প্রথম কম্পিউটার- IBM360
২৩৪।ডিজিটাল কম্পিউটারের সূক্ষতা ১০০%
২৩৫।১ম প্রোগ্রামার- লেডি অগাস্টা
২৩৬।১ম প্রোগ্রামিং ভাষা-ADA
২৩৭।কম্পিউটারে দেয়া অপ্রয়োজনীয় তথ্য- গিবারিশ
২৩৮।কম্পিউটার ভাইরাস আসে-১৯৫০ সালে
২৪০।কম্পিউটার ভাইরাস নাম দেন-ফ্রেড কোহেন
২৪১। Mother of All Virus-CIH
২৪২।VIRUS=Vital Information Resources Under Seize
২৪৩।প্রোগ্রাম রচনার সবচেয়ে কঠিন ভাষা-মেশিন ভাষা
২৪৪।NORTON-একটি এন্টিভাইরাস
২৪৫।মুরাতা বয়-জাপানি রোবট
২৪৬। 1nm=10^(-9) m
২৪৭।স্বর্ণের পরমাণুর আকার- 0.3nm
২৪৮।আইসোক্রোনাস ট্রান্সমিশনে সময় লাগে শূন্য সেকেন্ড
২৪৯।অপটিক্যাল ফাইবারের কোর ডায়ামিটার- ৮-১০ মাইক্রন
২৫০।১ম Wireless ব্যবহার করেন-Guglielimo Marconi(1901)
২৫১। ASCII-7 কোডের প্রথম 3bitকে জোন এবং শেষ 4bitকে সংখ্যাসূচক বলে
২৫২।ASCII সারণি মতে,
0-3 & 127 = Control Character
32-64 = Special Character
65-96 = Capital Letters & Some Signs
97-127 = Small Letters & Some Signs
২৫৩। EBCDIC কোডে-
0-9 = 1111
A-Z = 1100,1101,1110
Special Signs = 0100,0101,0110,0111
২৫৪। EBCDIC কোডে ২৫৬টি বর্ণ,চিহ্ন ও সংখ্যা আছে
২৫৫। EBCDIC কোড ব্যবহৃত হয়- IBM Mainframe Computer ও Mini Computer- এ।
২৫৬। Unicode উন্নত করে-Unicode Consortium
২৫৭। ফাইবার অপটিক ক্যাবল তৈরিতে ব্যবহৃত অন্তরক পদার্থ- সিলিকন ডাই অক্সাইড ও Muli Component Glass (Soda Boro Silicet, NaOH Silicet etc.)
২৫৮।Real Time Application এর Data Transfer এ বেশি ব্যবহৃত হয় Isochronous
২৫৯।Radio Wave এর Data Transmission Speed – 24 Kbps
২৬০।Wifi এর দ্রুততম সংস্করণ-IEEE 802.11G (Speed-54 Mbps)

Take Care.. | BCS Preparation Program

অসমাপ্ত আত্নজীবনী সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য!


'অসমাপ্ত আত্নজীবনী' সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য একসাথে দেওয়া হলো→

ইংরেজিতে- The Unfinished Memoirs.
★ প্রথম প্রকাশঃ ২০১২।
★ প্রকাশকঃ মহিউদ্দিন আহমেদ, দি ইউনিভার্সটি প্রেস লিমিটেড।
★ প্রচ্ছদঃ সমর মজুমদার।
★ কম্পিউটার ফরমেটিংঃ মোঃ নাজমুল হক।
★ কনসাল্টিং এডিটরঃ বদিউদ্দিন নাজির।
★ কম্পিউটার গ্রাফিক্স ও স্ক্যানঃ ধনেশ্বর দাশ চম্পক।
★ গ্রন্থস্বত্বঃ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাষ্ট ২০১২।
★ পৃষ্ঠাঃ ৩২৯।
★ মূল্যঃ ৫২৫ টাকা।
★ রচনাকালঃ ১৯৬৬–৬৯। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অন্তরীণ থাকা অবস্থায়। গ্রন্থটিতে বঙ্গবন্ধু ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত ওনার আত্নজীবনী লিখেছেন।
★ আত্নজীবনীটি প্রকাশে যাঁরা নিরলসভাবে কাজ করেছেনঃ শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, আবদুর রহমান রমা, মনিরুন নেছা, ইতিহাসবিদ প্রফেসর এ এফ সালাহউদ্দীন আহমেদ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী প্রফেসর শামসুল হুদা হারুন, অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান, বেবী মওদুদ।
★ ভূমিকা লিখেনঃ শেখ হাসিনা। প্রথমবার ২০০৭ সালে কারাবন্দী অবস্থায়, পরবর্তিতে ২০১০ সালে গণভবন থেকে।
★ বইটির প্রথম লাইনঃ বন্ধুবান্ধবরা বলে তোমার জীবনী লেখ।
★ শেষ লাইনঃ তাতেই আমাদের হয়ে গেল।
★ বঙ্গবন্ধুর লেখা আত্নজীবনীর ৪ খানা খাতা শেখ হাসিনার হাতে আসে- বঙ্গবন্ধুর মহাপ্রয়াণের ২৯ বছর পর ২০০৪ সালের ২১ আগষ্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার পর পরই।
★ বঙ্গবন্ধু ওনার বাংলার মানুষদের একটি বিশেষণে বিশেষায়িত করতেন, সেটি হলঃ দুঃখী মানুষ।
★ অনুবাদঃ বইটি ইতোমধ্যে ৪ টি ভাষায় অনুদিত হয়েছে-
(১) ইংরেজী। অনুবাদক– মোঃ ফকরুল আলম।
(২) জাপানি। অনুবাদক- কাজুহিরো ওয়াতানাবে।
(৩) আরবী। অনুবাদক – প্রফেসর ড. আবু রেজা মোহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী।
(৪) চীনা। অনুবাদক – চাই সি।
এছাড়াও খুব শিঘ্রই হিন্দী ও স্প্যানিশ ভাষায় অনুদিত হবে।
★ বইটিতে যা আছেঃ আত্নজীবনী লেখার প্রেক্ষাপট, বংশ পরিচয়, শৈশব, শিক্ষাজীবন, দুর্ভিক্ষ, বিহার ও কলকাতার দাঙ্গা, দেশভাগ, প্রাদেশিক মুসলিম ছাত্রলীগ ও মুসলিম লীগের রাজনীতি, কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক মুসলিম লীগের অপশাসন, ভাষা আন্দোলন, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা, যুক্তফ্রন্ট সরকার, আদমজীর দাঙ্গা, পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকারের বৈষম্যমূলক শাসন।এছাড়াও আছে লেখকের কারাজীবন, পিতা-মাতা, সন্তান সন্ততি ও সর্বোপরি সর্বংসহা সহধর্মিণীর কথা।
★ বঙ্গবন্ধুকে বলা ওনার পিতার উক্তিঃ Sincerity of purpose and honesty of purpose.
★ বঙ্গবন্ধুর মা শেরে বাংলাকে উদ্দেশ্য করে ওনাকে বলেনঃ বাবা যাহাই কর, হক সাহেবের বিরুদ্বে বলিও না।
★ শেরে বাংলা সম্পর্কে বঙ্গবন্ধুর উপলব্ধিঃ শেরে বাংলা মিছামিছিই শেরে বাংলা হন নাই। বাংলার মাটি ও তাঁকে ভালবেসে ফেলেছিল। যখনই হক সাহেবের বিরুদ্ধে কিছু বলতে গেছি, তখনই বাধা পেয়েছি। বঙ্গবন্ধু শেরে বাংলাকে নানা বলে ডাকতেন।
★ বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে শেরে বাংলার উক্তিঃ আমি বুড়া আর মুজিব গুড়া, তাই ওর আমি নানা ও আমার নাতি।
★ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে উদ্দ্যেশ্য করে বঙ্গবন্ধুর অভিমানী উক্তি: If I am nobody, why have you invited me? You have no right to insult me. I will prove that I am somebody. Thank you sir. I will never come to you again.
★ বঙ্গবন্ধু শেখ হাসিনা কে ডাকতেনঃ হাচু।
★ পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ গঠনের সময় অলি আহাদের প্রস্তাব ছিল, এর নামকরন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ করা হোক।
★ যাদের গান শুনে বঙ্গবন্ধু মুগ্ধ হয়েছিলেনঃ আব্বাসউদ্দিন আহমেদ, সোহরাব হোসেন, বেদারউদ্দিন সাহেব।
★ দার্শনিক বঙ্গবন্ধুঃ
(১) একজন মানুষ হিসাবে সমগ্র মানবজাতি নিয়েই আমি ভাবি।একজন বাঙালি হিসাবে যা কিছু বাঙালিদের সঙ্গে সম্পর্কিত তাই আমাকে গভীরভাবে ভাবায়। এই নিরন্তর সম্পৃিক্তির উৎস ভালোবাসা, অক্ষয় ভালোবাসা, যে ভালোবাসা আমার রাজনীতি এবং অস্তিত্বকে অর্থবহ করে তোলে।
(২) রাজনৈতিক কারণে একজনকে বিনা বিচারে বন্দি করে রাখা আর তার আত্বীয়স্বজন ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে দূরে রাখা যে কত বড় জঘন্য কাজ তা কে বুঝবে? মানুষ স্বার্থের জন্য অন্ধ হয়ে যায়।
★ বইটির এমন একটি ঘটনা বলুন, যা আপনাকে প্রবলভাবে নাড়া দেয় (নিজের ভাষায়):
(১) বঙ্গবন্ধু ছিলেন এমন একজন মানুষ, যাঁকে কোন বিশেষণে বিশেষায়িত করার মত শব্দভাণ্ডার আমার নেই। বঙ্গবন্ধু ওনার নিজের আত্নজীবনী লিখতে গিয়ে নিজেকে নয় বরং অন্যদেরকেই নায়ক করে তুলেছেন। যেমন শেরে বাংলা আবুল কাসেম ফজলুল হকের জনপ্রিয়তাকে তিনি স্পষ্টভাবে বইটিতে ফুটিয়ে তুলেছেন। বঙ্গবন্ধু নির্ধিদ্বায় লিখেছেনঃ একদিন আমার মনে আছে একটা সভা করছিলাম আমার নিজের ইউনিয়নে, হক সাহেব কেন লীগ ত্যাগ করলেন, কেন পাকিস্তান চান না এখন? কেন তিঁনি শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির সাথে মিলে মন্ত্রীসভা গঠন করছেন? এই সমস্ত আলোচনা করছিলাম, হঠাৎ একজন বৃদ্ধলোক যিনি আমার দাদার খুব ভক্ত, আমাদের বাড়িতে সকল সময়ই আসতেন, আমাদের বংশের সকলকে খুব শ্রদ্ধা করতেন— দাঁড়িয়ে বললেন, যাহা কিছু বলার বলেন, হক সাহেবের বিরুদ্বে কিছুই বলবেন না। তিনি যদি পাকিস্তান না চান, আমরাও চাইনা। জিন্নাহ কে? তার নামও তো শুনি নাই। আমাদের গরিবের বন্ধু হক সাহেব।
বঙ্গবন্ধু একজন সাদা মনের মানুষ ছিলেন বিধায় তিঁনি লিখেছেন, শুধু এইটুকু না, যখনই হক সাহেবের বিরুদ্ধে কালো পতাকা দেখাতে গিয়েছি, তখনই জনসাধারণ আমাদেরকে মারপিট করেছে। অনেক সময় ছাত্রদের নিয়ে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছি, মার খেয়ে।
(২) ১৯৩৭ সালে বঙ্গবন্ধু ওনার গৃহশিক্ষক আবদুল হামিদ এম এস সি এর উদ্বোগে মুসলমানবাড়ি থেকে প্রত্যেক রবিবার মুষ্ঠি ভিক্ষার চাল ওঠাতেন। এই চাল বিক্রি করে তিনি গরিব ছেলেদের বই এবং পরীক্ষার ও অন্যান্য খরচ দিতেন।
★ এবং,
বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী হুবহু অনুরূপভাবে পৃষ্ঠা ঠিক রেখে হাতে লিখেছেন- আনিসুর রহমান। তিনি পেশায় একজন ক্যালিগ্রাফার অর্থাৎ শিল্পিত হস্তাক্ষরিক। তার জন্ম পিরোজপুরে।

BCS Preparation Program | স্বপ্ন যখন বিসিএস

Thursday, November 1, 2018

দেশে বেড়াও দেশের মানুষ - BTEF ভ্রমণ সংকলন • ৩

বুক ডাইজেস্ট সেবা


ডাইজেস্ট টু 'দেশে বেড়াও দেশের মানুষ - BTEF ভ্রমণ সংকলন • ৩'

বইটির প্রয়োজনীয়তা ______________★
সাধারণত প্রফেসর ও প্রশ্নকর্তারা তাদের গবেষণার জন্য/ অবকাশ যাপনে দেশের বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণ করেন; আর তাদের ভ্রমণের অভিজ্ঞতা থেকে দু'একটি প্রশ্ন বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্ন করার সময় করে থাকেন। তাই আমাদের BTEF ভ্রমণ সিরিজের নির্যাস হতে প্রস্তুতকৃত এই "BTEF ডাইজেস্ট" এক্ষেত্রে সহায়ক হবে।

পাঠ্যবিষয়: _________★
→ 'হিরন্ময়' অর্থ দূত্যিময়/ উজ্জ্বল/ প্রভাময়।
→ 'টোপর' দেশি শব্দ।
→ পাইশা, লাল ও চন্দ্রগোভার বিল দিনাজপুরের বীরগঞ্জে।
→ 'গোল্ডলিফ' বলা হয় তামাকের পাতাকে।
→ 'ঝিরি' হলো পাহাড়ি এলাকায় ঝরনার প্রবাহিত পানির নালা।
→ শঙ্খ (সাঙ্গু নদী) অবস্থিত তিন্দু, থানচি, বান্দরবান (দক্ষিণে মায়ানমার সীমান্তে)
→ 'হ্যালিপ্যাড' হলো হেলিকপ্টার ল্যান্ড করার প্লেস।
→ নাফা অর্থ মাছ, খুম অর্থ প্রপাত; 'নাফাখুম' একটি জলপ্রপাত।
→ ১৮২৪ সালে বার্মা-ব্রিটিশ যুদ্ধ হয়।
→ মারমা, ম্রো ও ত্রিপুরা বান্দরবানের আদিবাসী।
→ 'পার্বত্য চট্টগ্রাম ম্যানুয়েল' করা হয় ১৯০০ সালে।
→ পোয়ামুহুরি ঝরনা, আলীকদম, বান্দরবান।
→ 'আলি-সুড়ঙ্গ' আলীকদমের রহস্যময় স্থান।
→ 'সাকল্যে' অর্থ সব মিলে।
→ খাসিয়ারা গোত্রপ্রধানকে 'মিনিস্টার' বা 'কারবারি' বলে ডাকে।
→ খাসিয়াদের প্রধান জীবিকা 'পান চাষ'।
→ 'শ্রীমঙ্গল' মৌলভীবাজারের একটি উপজেলা; এখানে "বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট" অবস্থিত।
→ অতীতে 'শ্রীমঙ্গল' ত্রিপুরা রাজ্যের অন্তর্গত ছিল।
→ 'অহর্নিশ' অর্থ অনবরত।
→ 'রোশনাই' অর্থ আলোকিত।
→ "সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড" বঙ্গোপসাগরে।
→ বঙ্গোপসাগরের ভেতর একটি জায়গা আছে গভীর খাদের মতো। ব্রিটিশ আমলে গবেষকরা এর কোনো কূল-কিনারা না পেয়ে নাম রেখে দেন 'সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড'- বাংলার অতল স্পর্শ। পাহাড়ে যেমন গিরিখাদ থাকে, এটিও ঠিক তেমনি। সাদা চোখে এ গভীর খাদ দেখা যায় না। তবে এখানে পৌঁছার একটু আগেই দেখা যায় নীল জলরাশি।
→ 'এক্সপেডিশন' অর্থ যুদ্ধযাত্রা/ রোমাঞ্চকর ভ্রমণ।
→ দুবলার চর সুন্দরবনে।
→ 'জিপিএস' মানে গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম।
→ 'বয়া' হলো গভীর সমুদ্রে ফিশিং ট্রলারের রাত্রি যাপনের নির্দিষ্ট স্থান।
→ 'সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড' বঙ্গোপসাগরের মহীসোপানকে কৌণিকভাবে অতিক্রম করেছে। এটি 'গঙ্গা-খাদ' নামেও পরিচিত।
→ প্লাইসটোসিন যুগ ২০লাখ হতে ১লাখ বছর আগে ছিল।
→ টিপ্পনি মানে খুনোসুটি।
→ বন্যপাখি অভয়ারণ্য সোনার চর, ভোলায়।
→ আমাদের দেশের নৌকাগুলো মূলত তৈরি হয় জারুল, শাল, সুন্দরী এবং সেগুন কাঠ দিয়ে।
→ আমাদের দেশে বিভিন্ন আকৃতি ও ডিজাইনের প্রায় ১৫০ ধরনের নৌকা আছে।
→ বরিশাল, পটুয়াখালী অঞ্চল নদী আর খালে-বিলে ভরা।
→ ভোলা বরিশাল অঞ্চলের একটি দ্বীপ জেলা। এর পাশে শাহবাজপুর চ্যানেল অবস্থিত।
→ 'তেঁতুলিয়া নদী' বরিশালে।
→ চর জহিরউদ্দিন, পাতিলা, ঢালচর, চর কুঁকড়ি-মুকড়ি, চর মন্তাজ, চর নিজাম প্রভৃতি চর জেগে উঠেছে "মেঘনা" নদীর মোহনায়।
→ 'অনাহুত' অর্থ আহুত হয়নি যে।
→ শিল্পী এস এম সুলতানের বাড়ি নড়াইল জেলায়। এই জেলাকে ছুঁয়ে গেছে মধুমতী ও চত্রা নদী।
→ 'বিল চাচুরি' নড়াইলে।
→ নীল বিদ্রোহ হয় ১৮৫৯ সালে আর তেভাগা আন্দোলন হয় ১৯৪৬ সালে যায় উদ্ভব হয়েছিল নড়াইলে।
→ 'হাজি মহসিন নির্মিত ইমামবাড়া' অবস্থিত যশোরে।
→ 'রাজা প্রতাপ আদিত্য' ছিলেন একজন বারভূঁইয়া।
→ UNESCO এর তালিকাভুক্ত বিশ্ব-ঐতিহ্য 'ষাট গম্বুজ মসজিদ' বাগেরহাটে।
→ মধ্যযুগে বাগেরহাটের নাম ছিল খলিফাতাবাদ।
→ হিরণ পয়েন্ট ও দুবলার চর সুন্দরবনে।
→ 'বিলাইছড়ি' মিজোরাম ও মায়ানমার সীমান্ত সংলগ্ন রাঙামাটির একটি উপজেলা। রাইক্ষ্যং এ অঞ্চলের উল্লেখযোগ্য নদী। রাইক্ষ্যং লেক এখানকার একটি বিখ্যাত হ্রদ।
→ 'শীতাপ' ঝরনার অপর নাম 'হাম্মাম' ঝরনা; এটি অবস্থিত কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার।
→ 'ধলাই নদী' মৌলভীবাজারে, এর উৎপত্তি ত্রিপুরায়।
→ 'ছাইয়াখালি' বিল অবস্থিত মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে।
→ বাংলা ১৩০৭ সালে কমলগঞ্জে ভানুবিল এলাকায় প্রজা-বিদ্রোহ হয় পঞ্চানন সিংহ, কাশেম আলী, বৈকুণ্ঠ শর্মা এবং থেম্বাসিংহ প্রমুখের নেতৃত্বে।
→ ১৯৬৮-৬৯ এ সংগঠিত কড়াইয়ার কৃষক আন্দোলনের সুত্রপাত হয়েছিল মৌলভীবাজারে।
→ মুক্তিযুদ্ধে বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান শহীদ হন মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের সীমান্তে আমবাসা গ্রামে।
→ কান্তজী'র মন্দির নির্মিত হয়েছে অষ্টাদশ শতাব্দীতে।
→ ১৯৪৬ সালে তেভাগা আন্দোলনের সূত্রপাত হয় পঞ্চগড়ের আটোয়ারি তে।
→ গোরক্ষনাথ মন্দির অবস্থিত ঠাকুরগাঁও এর রানীশংকৈল উপজেলায়।
→ 'বাংলাগড়' এবং রানি 'দিঘি' অবস্থিত ঠাকুরগাঁও'র রানীশংকৈলে।
→ 'পাহাড়পুর বৈদ্ধ বিহার' অবস্থিত নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলায়।
→ 'ভারানি' হলো খুব চিকন ও সরু খাল।
→ বানান দেখুন- নিঃশব্দ, নিঃশেষ, নির্দ্বিধায়, এঁকেবেঁকে, নিঃসংকোচ ও জলোচ্ছ্বাস।
→ বাগেরহাট জেলার শরণখোলা সুন্দরবনের জন্য বিখ্যাত। বলেশ্বর ও ভোলা এ-অঞ্চলের প্রধান নদী।
→ 'ব্লু-লেগুন' হলো একটি ছবি (চলচ্চিত্র) (ব্লু-লেগুন: 'এইচ দ্য ভের স্ট্যাকপোল' এর একটি সাহিত্য এবং তা থেকে মির্মিত একটি চলচ্চিত্র)।
→ আদিনাথ মন্দির মহেশখালীতে অবস্থিত।
→ কক্সবাজারের উত্তর পশ্চিমে মহেশখালী চ্যানেল ও কুতুবদিয়া চ্যানেলের মাঝে সাগরঘেরা এক পরিবেশে অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ 'মহেশখালী'।
→ আদিনাথ মন্দির আছে মৈনাক পাহাড়ে।
→ পর্তুগীজ পরিব্রাজক সিজার ফ্রেডেরিকের বিবরণ এবং ড. সুনীতি ভূষণ কানুনগোর মতে ১৫৫৮ খ্রিষ্টাব্দে প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ে ও জলোচ্ছ্বাসের ফলে মূল ভূ-খণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হতে মহেশখালী দ্বীপ সৃষ্টি হয়।
→ সিলেটের কানাইঘাটের টেংরা'য় ৭ম শতকের তাম্রশাসনের নিদর্শন পাওয়া যায়।
→ সাইকত পাড়াকে বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু পাড়া বলে। এখানে বমদের বসবাস। বমরা মূলত মোঙ্গলীয় জনগোষ্ঠীর।
→ 'মারফা' হলো বেশ জনপ্রিয় এক ধরনের শশার মতো রসাল ফল, এটি পাহাড়ে পাওয়া যায়।
→ সমাসবদ্ধ ও সন্ধিজাত শব্দ- চৌহদ্দি, সপ্তাহান্তে।
→ সিলেটের লালখানে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়। এর পাশেই ভারতের মেঘালয় রাজ্য।
→ 'বেলাভূমি' হলো সমুদ্রের উপকূলের বালুময় স্থান।
→ মাওয়া ফেরীঘাট মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলায় পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত।
→ লন্ডন টেমস নদীর তীরে আর প্যারিস সেইন নদীর তীরে অবস্থিত।
→ 'পিয়াইন' নদী অবস্থিত জাফলং, সিলেট।
→ 'মহীরুহ' অর্থ বটবৃক্ষ।
→ 'জৈন্তাপুর' মেঘালয়ের পাদদেশে সিলেটের এক ঐতিহাসিক জনপদ। এর আসল নাম ছিল শৈলকানন। খাসিয়া-জৈন্তিয়া পাহাড় ও সারি-গোয়াইন নদী এখানকার দর্শনীয় বস্তু, এছাড়াও আছে মেগালিথ সৈধ।
→ জাফলং পর্যটন কেন্দ্র এবং তামাবিল স্থল বন্দর অবস্থিত সিলেটের জৈন্তাপুরে।
→ আতিয়া মসজিদ ও ধনবাড়ি জমিদার বাড়ি অবস্থিত টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে।
→ 'মৌটুসি' হলো পাখির নাম।
→ বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণের উপজেলা টেকনাফের অন্তর্গত সংরক্ষিত বন 'টেকনাফ গেমরিজার্ভ' নামে পরিচিত। ১৯৮৩ সালে এই বন সংরক্ষিত গেমরিজার্ভ ঘোষিত হয়। এই গেমরিজার্ভের সর্বোচ্চ চূড়া 'তৈঙ্গা' নামে পরিচিত।
→ দেশের সর্বোচ্চ জীববৈচিত্র্যপূর্ণ অভয়ারণ্য হলো 'টেকনাফ গেমরিজার্ভ'।
→ 'নাইটং পাহাড়' টেকনাফ শহরের পাশে অবস্থিত।
→ 'কুদুম গুহা' অবস্থিত টেকনাফ গেমরিজার্ভে।
→ 'স্ফটিক' অর্থ উজ্জ্বল।
→ 'নিসর্গ সাপোর্ট প্রোগ্রাম' হলো পর্যটকদের একটি ভ্রমণ গাইড প্রোগ্রাম।
→ টেকনাফ উপজেলার অধীন সেন্টমার্টিন দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ।
→ 'পসরা' অর্থ অস্থায়ী দোকানের বিক্রয়যোগ্য দ্রব্যসমূহের সমাবেশ।
→ 'এনাম' অর্থ ঘোষণা।
→ 'আওলাদ' অর্থ বউ, সন্তান-সন্ততি ইত্যাদি অস্থাবর সম্পত্তি।
→ স্থানীয় 'দেশোয়ালী' ভাষা মানে উর্দু ও হিন্দির মিশেল করে বলা স্থানীয় এক কথ্য ভাষা।
→ 'বন্ধুর (পথ)' অর্থ কোথাও উঁচু কোথাও নিচু।
→ 'হাকালুকি হাওর' অবস্থিত মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলায়।
→ 'লাঠিটিলা পাহাড়' অবস্থিত মৌলভীবাজারের জুরীতে।
→ লংলা'র পাহাড়, বরমচালের টিলা, পৃথ্বীম পাশার নবাববাড়ি (১৮ শতকক) ও গগনটিলা অবস্থিত মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায়।
→ 'মাধব মন্দির' অবস্থিত মৌলভীবাজারের বড়লেখায়।
→ বানান- শ্রদ্ধাঞ্জলি, স্বতঃস্ফূর্ত।
→ 'আনন্দ কুঠি' অবস্থিত মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর উপজেলায়।
→ 'পাংকুই-ভিটা' অবস্থিত মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর উপজেলায়।
→ 'গোধূলি' হলো দিন ও রাত্রির সন্ধিক্ষণ; ধোঁয়া ও কুয়াশার সম্মিলনকে বলে 'ধোঁয়াশা'।
→ চর আলেকজান্ডার অবস্থিত ভোলায়।
→ মনপুরা দ্বীপ ভোলা জেলার অন্তর্গত।
→ ঈশা খাঁ'র স্মৃতি বিজড়িত এগারসিন্দুর দূর্গ ও মুঘল আমলের শাহ মাহমুদ মসজিদ অবস্থিত কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ার এগারসিন্দুরে।
→ উপেন্দ্রকিশোর রায়, সুকুমার রায় ও সত্যজিৎ রায়ের স্মৃতি জড়িয়ে আছে কিশোরগঞ্জ জেলার সঙ্গে।
→ বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সংরক্ষিত বন 'পাবলাখালী সংরক্ষিত বন' অবস্থিত রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে।
→ 'শুভলং ঝরনা' অবস্থিত রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে।
→ 'আর্য্যাপুর বৌদ্ধ বিহার' অবস্থিত রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে।
→ 'নন্দনতত্ত্ব' বইটির লেখক হাসনাত আব্দুল হাই।

ডাইজেস্ট সম্পাদনা—
মেহেদী হাসান,
লেখক, গবেষক ও সোশ্যাল ওয়ার্কার।