Wednesday, August 7, 2019

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (নবম-দশম শ্রেণী) ডাইজেস্ট!


তথ্যসমূহ:—
১. একুশ শতকের সম্পদ হচ্ছে— জ্ঞান। এর অর্থ এখন পৃথিবীর সম্পদ হচ্ছে সাধারণ মানুষ।
২. Globalization এবং Internationalization ত্বরান্বিত হয়েছে— তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির কারণে।
৩. কম্পিউটারের জনক চার্লজ ব্যাবেজ (Charles Babbage) [১৭৯১-১৮৭১] ছিলেন একজন ইংরেজ প্রকৌশলী ও গণিতবিদ।
৪. কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এর জনক তথা প্রোগ্রামিং ধারণার প্রবর্তক— কবি লর্ড বায়রন এর কন্যা "অ্যাডা লাভলেস (Ada Lovelace) [১৮১৫-১৮৫২] বা অ্যাডা বায়রন"। তিনিই অ্যালগরিদম প্রোগ্রামিং এর ধারণাটা আসলে প্রকাশ করেছিলেন।
৫. তড়িৎ চৌম্বকীয় বলের ধারণা প্রকাশ করেন— বিজ্ঞানী জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল (James Clerk Maxwell) (১৮৩১-১৮৭৯)।
৬. বিনা তারে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বার্তা প্রেরণে প্রথম সফল হন— বাঙালি বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু (Jagadish Chandra Bose) (১৮৫৮-১৯৩৭)। তবে তিনি এর স্বীকৃতি পাননি। এই একই কাজ করে প্রথম প্রকাশিত হওয়ায় বেতারের আবিষ্কারক হিসেবে সার্বজনীন স্বীকৃতি পান ইতালীয় বিজ্ঞানী গুগলিয়েলামো মার্কনি (Guglieno Marconi) (১৮৭৪-১৯৩৭)।
৭. মেইনফ্রেম কম্পিউটার তৈরি করে— আমেরিকার 'আইবিএম কোম্পানি'।
৮. মাইক্রোপ্রসেসর আবিষ্কৃত হয়— ১৯৭১ সালে।
৯. আরপানেট (Arpanet) আবিষ্কৃত হয় ইন্টারনেট প্রটোকল ব্যবহার করে। এই আরপানেট ব্যবহার করে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে কম্পিউটারসমূহের মধ্যে আন্তঃসংযোগ বিকশিত হতে শুরু করে।
১০. আরপানেটে ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে পত্রালাপের সূচনা করেন— আমেরিকার প্রোগ্রামার 'রেমন্ড স্যামুয়েল টমলিনসন (Ramond Samuel Tomlinson); তিনিই ই-মেইল এর জনক।
১১. পার্সোনাল কম্পিউটার তৈরির কাজ শুরু হয়— মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহার করে।
১২. অ্যাপল কম্পিউটার কোম্পানি যাত্রা শুরু করে— ১৯৭৬ সালে। এর প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবস (Steve Jobs) (১৯৫৫-২০১১)।
১৩. 'উইন্ডোজ' হলো— অপারেটিং সিস্টেম। বর্তমান পৃথিবীতে অধিকাংশ কম্পিউটার পরিচালিত হয় বিল গেটস প্রতিষ্ঠিত মাইক্রোসফট কোম্পানির অপারেটিং সিস্টেম সফটওয়্যার দিয়ে।
১৪. ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (www) এর জনক ব্রিটিশ কম্পিউটার বিজ্ঞানী স্যার টিমোথি জন 'টিম' বার্নাস লি। তিনি ১৯৮৯ সালে হাইপারটেক্সট ট্রান্সফার প্রটোকল (http) ব্যবহারের প্রস্তাব করেন এবং তা বাস্তবায়ন করেন যার মাধ্যমে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব জন্মলাভ করে।
১৫. বর্তমানে পৃথিবীতে সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম— ফেসবুক।
১৬. ই-লার্নিং হলো— ইলেক্ট্রনিক লার্নিং; এটি বিকল্প নয়, এটি সনাতন পদ্ধতির পরিপূরক।
১৭. গুড গভর্ন্যান্স বা সুশাসনের জন্য দরকার— স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিমূলক ব্যাবস্থা।
১৮. শাসন ব্যবস্থায় ও প্রক্রিয়ায় ইলেক্ট্রনিক বা ডিজিটাল পদ্ধতির প্রয়োগই হচ্ছে— ই-গভর্ন্যান্স।
১৯. জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সকল সেবা স্বল্প সময়ে, কম খরচে এবং ঝামেলাহীনভাবে পাওয়ার জন্য চালু হয়েছে— জেলা ই-সেবা কেন্দ্র।
২০. ই-সেবার প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো— এটি স্বল্প সময়ে, স্বল্প খরচে এবং হয়রানিমুক্ত সেবা নিশ্চিত করে।
২১. পূর্জি হলো— তথ্যসেবা; এটি হলো চিনিকলসমূহে কখন আখ সরবরাহ করতে হবে সে জন্য আওতাধীন আখচাষিদের দেওয়া একটি অনুমতিপত্র।
২২. ই-এমটিএস হলো— ইলেক্ট্রনিক মানি ট্রান্সফার সিস্টেম। দেশের সকল ডাকঘরে এই সেবা পাওয়া যায়।
২৩. পর্চা হলো— জমির রেকর্ডের অনুলিপি।
২৪. COD বা 'ক্যাশ অন ডেলিভারি' হলো— 'প্রাপ্তির পর পরিশোধ' সেবা। এটি একটি ই-কমার্সভিত্তিক শপিং সেবা যাতে ক্রেতা পণ্য হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধ করেন।
২৫. কর্মক্ষেত্রে আইসিটির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়— দুই ধরনের।
২৬. এখন আইসিটিতে সামাজিক যোগাযোগ বলতে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে মানুষে মানুষে মিথস্ক্রিয়াকেই বোঝায়।
২৭. ফেসবুক প্রতিষ্ঠিত হয়— ২০০৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি।
২৮. 'www.stastica.com' হলো একটি— জরিপ প্রতিষ্ঠান।
২৯. 'টুইটার' হলো একটি— মাইক্রোব্লগিং সাইট। সামাজিক যোগাযোগের এই সাইটটিতে এর সর্বোচ্চ ১৪০ Character এর বার্তাকে বলা হয়— টুইট (tweet)।
৩০. কম্পিউটার আবিষ্কারের প্রথমদিকে এর মূল কাজ ছিল— কমপিউট বা হিসাব করা।

Note: এটি শেষ হয়নি; শিঘ্রই আরও তথ্য আপডেট করা হবে।

No comments:

Post a Comment